Bangladesh ০৬:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প, মাত্রা ৩ দশমিক ৩ মুরাদনগরে তারেক রহমানের ৬১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল মুরাদনগর উপজেলায় শ্রীকাইল ইউনিয়ন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আত কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত ভূমিকম্প: অপরাশেন থিয়েটারে মা, জানেন না ছেলে মারা গেছে ১০০তম টেস্ট উপলক্ষে মুশফিককে সম্মাননা স্বারক উপহার ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের মানুষ জড়ো করে ‘ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’—এটা গণতন্ত্র নয়: মির্জা ফখরুল কুমিল্লায় ডিবি পরিচয়ে গরুবোঝাই ট্রাকে ডাকাতি, হাত-পা বেঁধে ১৫ গরু লুট নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবিতে কুমিল্লায় ৮ দলের বিক্ষোভ মিছিল চান্দিনায় ৪টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম বন্ধ: আরও ৪টিকে ত্রুটি সংশোধনের নোটিশ মুরাদনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠিত

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘানিশিল্প

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:২৬:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৫৬৪১৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের গ্রামীণ ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল গবাদিপশু-চালিত ঘানি তেল শিল্প। একসময় এই ঘানিতে সরিষা ও তিলসহ বিভিন্ন তেলবীজ থেকে উৎপাদিত খাঁটি তেল গ্রামীণ জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পরিচিত ছিল। পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যসম্মত এই শিল্প গ্রামীণ অর্থনীতির একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করেছিল। তবে আধুনিক প্রযুক্তির প্রসার, মেশিনে তেলের সহজলভ্যতা এবং নতুন প্রজন্মের অনাগ্রহের কারণে ঘানি তেল শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার পাল্টাপুর ইউনিয়নের কাজল গ্রামের মো. আছিমুদ্দিন (৬৫) তার পৈতৃক সূত্রে ৩৫-৪০ বছর ধরে এ পেশায় নিয়োজিত। তার ভাষায়, একসময় প্রতিটি বাড়িতেই তেল ভাঙানোর প্রচলন ছিল। কাঠ দিয়ে তৈরি ঘানি মেশিন এক বছর ধরে ব্যবহার করা যায় এবং এটি তৈরি করতে প্রায় ৩ হাজার টাকা খরচ হয়। ৬ কেজি সরিষা থেকে ২ লিটার তেল এবং ৪ কেজি খৈল পাওয়া যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘানিশিল্প

আপডেট সময় : ০১:২৬:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশের গ্রামীণ ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল গবাদিপশু-চালিত ঘানি তেল শিল্প। একসময় এই ঘানিতে সরিষা ও তিলসহ বিভিন্ন তেলবীজ থেকে উৎপাদিত খাঁটি তেল গ্রামীণ জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পরিচিত ছিল। পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যসম্মত এই শিল্প গ্রামীণ অর্থনীতির একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করেছিল। তবে আধুনিক প্রযুক্তির প্রসার, মেশিনে তেলের সহজলভ্যতা এবং নতুন প্রজন্মের অনাগ্রহের কারণে ঘানি তেল শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার পাল্টাপুর ইউনিয়নের কাজল গ্রামের মো. আছিমুদ্দিন (৬৫) তার পৈতৃক সূত্রে ৩৫-৪০ বছর ধরে এ পেশায় নিয়োজিত। তার ভাষায়, একসময় প্রতিটি বাড়িতেই তেল ভাঙানোর প্রচলন ছিল। কাঠ দিয়ে তৈরি ঘানি মেশিন এক বছর ধরে ব্যবহার করা যায় এবং এটি তৈরি করতে প্রায় ৩ হাজার টাকা খরচ হয়। ৬ কেজি সরিষা থেকে ২ লিটার তেল এবং ৪ কেজি খৈল পাওয়া যায়।