Bangladesh ১২:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভাঙ্গরা গ্রামে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ২টি কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিল আখাউড়ায় ৩৬ কেজি গাঁজাসহ যুবদল নেতা ও সহযোগী গ্রেপ্তার নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ৭ ডিসেম্বরের পর: ইসি আনোয়ারুল এভারকেয়ারের পাশে ওঠা-নামা করবে দুই হেলিকপ্টার, বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ বাঙ্গরা বাজার থানার দিঘীর পাড় বাজারে ব্যানার ছেঁড়ার ঘটনার প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বেগম খালেদা জিয়া আইসিইউ-তে ভেন্টিলেশন সাপোর্ট দেয়া হচ্ছে! মুরাদনগরের হিন্দু বাড়িতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড—চারটি বসতঘর পুড়ে সম্পূর্ণ ছাই -আব্দুর রহিম ভূঁইয়ার ৫০ হাজার টাকা অনুদান। মুরাদনগরে কওমী উলামা পরিষদের উদ্যোগে বাউল আবুল সরকারের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন অপপ্রচার কারী ভুঁইফোড় পেজের বিরুদ্ধে মামলা করব’: ভিপি সাদিক কায়েম কুমিল্লার ২ সাংবাদিকের দীর্ঘ ৫ বছরের অবর্ণনীয় হয়রানির অবসান

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘানিশিল্প

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:২৬:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৫৬৪২৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের গ্রামীণ ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল গবাদিপশু-চালিত ঘানি তেল শিল্প। একসময় এই ঘানিতে সরিষা ও তিলসহ বিভিন্ন তেলবীজ থেকে উৎপাদিত খাঁটি তেল গ্রামীণ জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পরিচিত ছিল। পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যসম্মত এই শিল্প গ্রামীণ অর্থনীতির একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করেছিল। তবে আধুনিক প্রযুক্তির প্রসার, মেশিনে তেলের সহজলভ্যতা এবং নতুন প্রজন্মের অনাগ্রহের কারণে ঘানি তেল শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার পাল্টাপুর ইউনিয়নের কাজল গ্রামের মো. আছিমুদ্দিন (৬৫) তার পৈতৃক সূত্রে ৩৫-৪০ বছর ধরে এ পেশায় নিয়োজিত। তার ভাষায়, একসময় প্রতিটি বাড়িতেই তেল ভাঙানোর প্রচলন ছিল। কাঠ দিয়ে তৈরি ঘানি মেশিন এক বছর ধরে ব্যবহার করা যায় এবং এটি তৈরি করতে প্রায় ৩ হাজার টাকা খরচ হয়। ৬ কেজি সরিষা থেকে ২ লিটার তেল এবং ৪ কেজি খৈল পাওয়া যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী ঘানিশিল্প

আপডেট সময় : ০১:২৬:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশের গ্রামীণ ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল গবাদিপশু-চালিত ঘানি তেল শিল্প। একসময় এই ঘানিতে সরিষা ও তিলসহ বিভিন্ন তেলবীজ থেকে উৎপাদিত খাঁটি তেল গ্রামীণ জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পরিচিত ছিল। পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যসম্মত এই শিল্প গ্রামীণ অর্থনীতির একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করেছিল। তবে আধুনিক প্রযুক্তির প্রসার, মেশিনে তেলের সহজলভ্যতা এবং নতুন প্রজন্মের অনাগ্রহের কারণে ঘানি তেল শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার পাল্টাপুর ইউনিয়নের কাজল গ্রামের মো. আছিমুদ্দিন (৬৫) তার পৈতৃক সূত্রে ৩৫-৪০ বছর ধরে এ পেশায় নিয়োজিত। তার ভাষায়, একসময় প্রতিটি বাড়িতেই তেল ভাঙানোর প্রচলন ছিল। কাঠ দিয়ে তৈরি ঘানি মেশিন এক বছর ধরে ব্যবহার করা যায় এবং এটি তৈরি করতে প্রায় ৩ হাজার টাকা খরচ হয়। ৬ কেজি সরিষা থেকে ২ লিটার তেল এবং ৪ কেজি খৈল পাওয়া যায়।