Bangladesh ১২:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
*মুরাদনগর জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে নারী গুরুতর আহত, সাবেক এমপি কাজী শাহ্ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের সহায়তার আশ্বাস* হাসিনার ডাস্টবিন দেখে শাওনের মায়াকান্না, অভ্যুত্থান নিয়ে হরহামেশা কটাক্ষ ভাড়ায় পাওয়া যাবে প্রেমিকা, খরচও অনেক কম সাত মাসে রপ্তানি আয় ২ হাজার ৮৯৬ কোটি ডলার ছাড়াল টিউলিপের ১০ বছর জেল হতে পারে! অশ্রুশিক্ত চোখে প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখলেন নেইমার মঘাদিয়ায় কৃষক দলের সমাবেশ লাল গালিচায় খালে নেমে খনন কাজ উদ্বোধন করলেন তিন উপদেষ্টা নির্বাচিত সরকার ছাড়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়.. কায়কোবাদ কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যু নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি

অশ্রুশিক্ত চোখে প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখলেন নেইমার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২০:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৩ বার পড়া হয়েছে

নেইমার জুনিয়র। ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ‘মাস্টার ক্লাস’ ড্রিবলিং বয়। মাঠের সবুজ গালিচায় যখন প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে প্রবেশ করেন ডি বক্সে। তখন তার ড্রিবলিং দেখে মনে হতে পারে কোনো জাদুকর তার পায়ের জাদুতে আঁকছেন বিশ্বের বিখ্যাত সব চিত্র। তবে তিনি জাদুকর না হলেও তাকে ভালোবেসে সান্তোসের সমর্থকরা ডাকেন ‘রাজপুত্র’ বলে। 

২০১৩ সালে যখন সান্তোস ছেড়ে স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাব বার্সেলোনাতে যোগ দিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। তখনো কেউই হয়তো ভাবতে পারেনি, আবারও নিজের ঘরে ফিরবেন তিনি। কেননা ইতিহাস বলে, স্বপ্নের টানে কেউ বাড়ি ছাড়লে আবারও নিজের শেকড়ে ফেরা এভারেস্ট জয় করার চেয়ে কম কিছু নয়। আর বিষয়টা যখন ফুটবল, তখন তো সেটা প্রায় ‘অমাবস্যার চাঁদ’।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে যখন সান্তোসের জার্সি গায়ে চাপিয়ে ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে প্রবেশ করছিলেন নেইমার। তখন সাও পাওলোর আকাশ ভেঙে নামে বৃষ্টি। রাজপুত্রের প্রত্যাবর্তনে আবেগ আপ্লুত হয়ে ভিজল গোটা শহর। বৃষ্টি মাথায় নিয়েও ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে নেইমারকে বরণ করে নিতে উপস্থিত হন প্রায় ২০ হাজার সান্তোস সমর্থক। সবার চোখে-মুখে ছিল আনন্দের ছাপ।

স্পোর্টস ডেস্ক 

নেইমার জুনিয়র। ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ‘মাস্টার ক্লাস’ ড্রিবলিং বয়। মাঠের সবুজ গালিচায় যখন প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে প্রবেশ করেন ডি বক্সে। তখন তার ড্রিবলিং দেখে মনে হতে পারে কোনো জাদুকর তার পায়ের জাদুতে আঁকছেন বিশ্বের বিখ্যাত সব চিত্র। তবে তিনি জাদুকর না হলেও তাকে ভালোবেসে সান্তোসের সমর্থকরা ডাকেন ‘রাজপুত্র’ বলে। 

২০১৩ সালে যখন সান্তোস ছেড়ে স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাব বার্সেলোনাতে যোগ দিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। তখনো কেউই হয়তো ভাবতে পারেনি, আবারও নিজের ঘরে ফিরবেন তিনি। কেননা ইতিহাস বলে, স্বপ্নের টানে কেউ বাড়ি ছাড়লে আবারও নিজের শেকড়ে ফেরা এভারেস্ট জয় করার চেয়ে কম কিছু নয়। আর বিষয়টা যখন ফুটবল, তখন তো সেটা প্রায় ‘অমাবস্যার চাঁদ’।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে যখন সান্তোসের জার্সি গায়ে চাপিয়ে ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে প্রবেশ করছিলেন নেইমার। তখন সাও পাওলোর আকাশ ভেঙে নামে বৃষ্টি। রাজপুত্রের প্রত্যাবর্তনে আবেগ আপ্লুত হয়ে ভিজল গোটা শহর। বৃষ্টি মাথায় নিয়েও ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে নেইমারকে বরণ করে নিতে উপস্থিত হন প্রায় ২০ হাজার সান্তোস সমর্থক। সবার চোখে-মুখে ছিল আনন্দের ছাপ।

 

নেইমারের আগমন উপলক্ষ্যে শুক্রবার রাতে কনসার্টের আয়োজন করে সান্তোস। স্টেডিয়ামের বাইরে বিশাল ইলেকট্রনিক বোর্ডে লেখা ছিল ‘রাজপুত্র ফিরে এসেছেন’। সেখানে নেইমারের মাথায় ছিল ‘মুকুট’। তখন তাকে দেখে মাথায় একটা কথাই আসছিল বারবার, ‘রাজার প্রত্যাবর্তন বুঝি এভাবে হয়!’ এছাড়াও রাজপুত্রের আগমনকে কেন্দ্র করে স্টেডিয়ামের বাইরে ছিল নেইমারের জার্সি বিক্রির ধুম। বয়োবৃদ্ধসহ সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ১০ নম্বর জার্সি।

ক্লাবের এমন আয়োজনে অশ্রুসিক্ত নেইমার নিজেও। বৃষ্টির জল এবং তার চোখের পানিতে একাকার ভিলা বেলমিরোর সবুজ গালিচা। তাকে দেখে কান্না ধরে রাখতে পারেননি সান্তোস কর্তারা। ততক্ষণে গ্যালারিতে থাকা সমর্থকদের চোখ বেয়ে পড়ছিল খুশির অশ্রু। সবার এমন ভালোবাসা দেখে দুহাত উঁচিয়ে ও কুর্ণিশ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন নেইমার। চুমু খান প্রিয় মাঠের সবুজ গালিচায়। যে মাঠের প্রতিটা ঘাস তার চেনা। সেখানে অশ্রুসিক্ত চোখে নেইমার বলেন, ‘আমি অসম্ভব খুশি। আমরা এখানে দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছি। এখনো অনেক কিছু ঘটা বাকি।’ এরপর গ্যালারিতে থাকা সমর্থকরা নিজেদের প্রিয় তারকার কাছে আবদার করে বসেন, যেন মাঠে ড্রিবল করে দেখান তিনি।

প্রায় তিন ঘণ্টার অনুষ্ঠানের পর চিরচেনা ড্রেসিং রুমে ঘরে ফিরে উচ্ছ্বাসিত নেইমার। ঢুকে পুনরায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন ৩২ বছর বয়সী এই তারকা। পরে সংবাদ সম্মেলনে সান্তোসের প্রেসিডেন্ট মার্সেলো পিরিলো তেক্সেইরা নেইমারের হাতে তুলে দেন ঐতিহ্যবাহী ১০ নম্বর জার্সি। যে জার্সি গায়ে মাঠ মাতিয়েছেন ফুটবলের ‘কালো মানিক’ খ্যাত পেলে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সান্তোসে খেলেছিলেন নেইমার। শুরুতে ১১ নম্বর জার্সি গায়ে খেলেছেন, এবার খেলবেন ১০ নম্বর জার্সি পরে। ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলের জার্সি গায়ে নেইমার বলেন, ‘এই পবিত্র জার্সি পরাটা সম্মানের।’

আপাতত নেইমারের সঙ্গে ছয় মাসের চুক্তি করেছে সান্তোস। যেখানে মাসে এক মিলিয়ন ব্রাজিলিয়ান রিয়াল বেতন পাবেন তিনি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। যদিও অর্থ নয়, বরং ক্লাবকে ভালোবেসে সান্তোসে এসেছেন নেইমার। যে সান্তোস তাকে বানিয়েছে নেইমার জুনিয়র। নেইমার বলেন, ‘প্রথম দিনই এখানে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আমি আমার বাবাকে বলেছিলাম এবং সবকিছু ঠিক মতোই হয়েছে, সবাই খুশি। আমি নতুন শক্তি নিয়ে ফিরে এসেছি। এখানে পা রাখার পর থেকেই আমার মনে হচ্ছে, আমি আবারও সতেরো বছর বয়সে ফিরে গেছি। আমি খুব খুশি এবং রোমাঞ্চিত।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ALAMGIR HOSSAIN

মুরাদনগর উপজেলা, কুমিল্লা। সম্পাদক, দেশ আমার ২৪ যোগাযোগ: +880 1747 808 428
ট্যাগস :

অশ্রুশিক্ত চোখে প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখলেন নেইমার

আপডেট সময় : ১১:২০:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নেইমার জুনিয়র। ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ‘মাস্টার ক্লাস’ ড্রিবলিং বয়। মাঠের সবুজ গালিচায় যখন প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে প্রবেশ করেন ডি বক্সে। তখন তার ড্রিবলিং দেখে মনে হতে পারে কোনো জাদুকর তার পায়ের জাদুতে আঁকছেন বিশ্বের বিখ্যাত সব চিত্র। তবে তিনি জাদুকর না হলেও তাকে ভালোবেসে সান্তোসের সমর্থকরা ডাকেন ‘রাজপুত্র’ বলে। 

২০১৩ সালে যখন সান্তোস ছেড়ে স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাব বার্সেলোনাতে যোগ দিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। তখনো কেউই হয়তো ভাবতে পারেনি, আবারও নিজের ঘরে ফিরবেন তিনি। কেননা ইতিহাস বলে, স্বপ্নের টানে কেউ বাড়ি ছাড়লে আবারও নিজের শেকড়ে ফেরা এভারেস্ট জয় করার চেয়ে কম কিছু নয়। আর বিষয়টা যখন ফুটবল, তখন তো সেটা প্রায় ‘অমাবস্যার চাঁদ’।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে যখন সান্তোসের জার্সি গায়ে চাপিয়ে ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে প্রবেশ করছিলেন নেইমার। তখন সাও পাওলোর আকাশ ভেঙে নামে বৃষ্টি। রাজপুত্রের প্রত্যাবর্তনে আবেগ আপ্লুত হয়ে ভিজল গোটা শহর। বৃষ্টি মাথায় নিয়েও ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে নেইমারকে বরণ করে নিতে উপস্থিত হন প্রায় ২০ হাজার সান্তোস সমর্থক। সবার চোখে-মুখে ছিল আনন্দের ছাপ।

স্পোর্টস ডেস্ক 

নেইমার জুনিয়র। ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা ‘মাস্টার ক্লাস’ ড্রিবলিং বয়। মাঠের সবুজ গালিচায় যখন প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে প্রবেশ করেন ডি বক্সে। তখন তার ড্রিবলিং দেখে মনে হতে পারে কোনো জাদুকর তার পায়ের জাদুতে আঁকছেন বিশ্বের বিখ্যাত সব চিত্র। তবে তিনি জাদুকর না হলেও তাকে ভালোবেসে সান্তোসের সমর্থকরা ডাকেন ‘রাজপুত্র’ বলে। 

২০১৩ সালে যখন সান্তোস ছেড়ে স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাব বার্সেলোনাতে যোগ দিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। তখনো কেউই হয়তো ভাবতে পারেনি, আবারও নিজের ঘরে ফিরবেন তিনি। কেননা ইতিহাস বলে, স্বপ্নের টানে কেউ বাড়ি ছাড়লে আবারও নিজের শেকড়ে ফেরা এভারেস্ট জয় করার চেয়ে কম কিছু নয়। আর বিষয়টা যখন ফুটবল, তখন তো সেটা প্রায় ‘অমাবস্যার চাঁদ’।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে যখন সান্তোসের জার্সি গায়ে চাপিয়ে ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে প্রবেশ করছিলেন নেইমার। তখন সাও পাওলোর আকাশ ভেঙে নামে বৃষ্টি। রাজপুত্রের প্রত্যাবর্তনে আবেগ আপ্লুত হয়ে ভিজল গোটা শহর। বৃষ্টি মাথায় নিয়েও ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে নেইমারকে বরণ করে নিতে উপস্থিত হন প্রায় ২০ হাজার সান্তোস সমর্থক। সবার চোখে-মুখে ছিল আনন্দের ছাপ।

 

নেইমারের আগমন উপলক্ষ্যে শুক্রবার রাতে কনসার্টের আয়োজন করে সান্তোস। স্টেডিয়ামের বাইরে বিশাল ইলেকট্রনিক বোর্ডে লেখা ছিল ‘রাজপুত্র ফিরে এসেছেন’। সেখানে নেইমারের মাথায় ছিল ‘মুকুট’। তখন তাকে দেখে মাথায় একটা কথাই আসছিল বারবার, ‘রাজার প্রত্যাবর্তন বুঝি এভাবে হয়!’ এছাড়াও রাজপুত্রের আগমনকে কেন্দ্র করে স্টেডিয়ামের বাইরে ছিল নেইমারের জার্সি বিক্রির ধুম। বয়োবৃদ্ধসহ সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ১০ নম্বর জার্সি।

ক্লাবের এমন আয়োজনে অশ্রুসিক্ত নেইমার নিজেও। বৃষ্টির জল এবং তার চোখের পানিতে একাকার ভিলা বেলমিরোর সবুজ গালিচা। তাকে দেখে কান্না ধরে রাখতে পারেননি সান্তোস কর্তারা। ততক্ষণে গ্যালারিতে থাকা সমর্থকদের চোখ বেয়ে পড়ছিল খুশির অশ্রু। সবার এমন ভালোবাসা দেখে দুহাত উঁচিয়ে ও কুর্ণিশ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন নেইমার। চুমু খান প্রিয় মাঠের সবুজ গালিচায়। যে মাঠের প্রতিটা ঘাস তার চেনা। সেখানে অশ্রুসিক্ত চোখে নেইমার বলেন, ‘আমি অসম্ভব খুশি। আমরা এখানে দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছি। এখনো অনেক কিছু ঘটা বাকি।’ এরপর গ্যালারিতে থাকা সমর্থকরা নিজেদের প্রিয় তারকার কাছে আবদার করে বসেন, যেন মাঠে ড্রিবল করে দেখান তিনি।

প্রায় তিন ঘণ্টার অনুষ্ঠানের পর চিরচেনা ড্রেসিং রুমে ঘরে ফিরে উচ্ছ্বাসিত নেইমার। ঢুকে পুনরায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন ৩২ বছর বয়সী এই তারকা। পরে সংবাদ সম্মেলনে সান্তোসের প্রেসিডেন্ট মার্সেলো পিরিলো তেক্সেইরা নেইমারের হাতে তুলে দেন ঐতিহ্যবাহী ১০ নম্বর জার্সি। যে জার্সি গায়ে মাঠ মাতিয়েছেন ফুটবলের ‘কালো মানিক’ খ্যাত পেলে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সান্তোসে খেলেছিলেন নেইমার। শুরুতে ১১ নম্বর জার্সি গায়ে খেলেছেন, এবার খেলবেন ১০ নম্বর জার্সি পরে। ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলের জার্সি গায়ে নেইমার বলেন, ‘এই পবিত্র জার্সি পরাটা সম্মানের।’

আপাতত নেইমারের সঙ্গে ছয় মাসের চুক্তি করেছে সান্তোস। যেখানে মাসে এক মিলিয়ন ব্রাজিলিয়ান রিয়াল বেতন পাবেন তিনি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। যদিও অর্থ নয়, বরং ক্লাবকে ভালোবেসে সান্তোসে এসেছেন নেইমার। যে সান্তোস তাকে বানিয়েছে নেইমার জুনিয়র। নেইমার বলেন, ‘প্রথম দিনই এখানে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আমি আমার বাবাকে বলেছিলাম এবং সবকিছু ঠিক মতোই হয়েছে, সবাই খুশি। আমি নতুন শক্তি নিয়ে ফিরে এসেছি। এখানে পা রাখার পর থেকেই আমার মনে হচ্ছে, আমি আবারও সতেরো বছর বয়সে ফিরে গেছি। আমি খুব খুশি এবং রোমাঞ্চিত।’